Dvě nejvýznamnější indické burzy, National Stock Exchange (NSE) a BSE Ltd, omezily přístup na své webové stránky zahraničním uživatelům, uvedly dva zdroje obeznámené s touto záležitostí.
Podle těchto zdrojů to nemá vliv na možnost zahraničních investorů obchodovat.
„BSE jakožto klíčová instituce tržní infrastruktury (MII) proaktivně a nepřetržitě sleduje rizika na domácí i mezinárodní úrovni s ohledem na potenciální kybernetické hrozby,„ uvedl mluvčí BSE v reakci na e-mail od agentury Reuters.
„Na základě tohoto monitorování kybernetického provozu jsou jako preventivní a ochranné opatření blokovány webové stránky/lokality, aby byli chráněni uživatelé a systémy,“ uvedl mluvčí.
শুক্রবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের কিছুটা পুনরুদ্ধারের সংকেত পরিলক্ষিত হয়েছে, যদিও ট্রেডিং সেশনের প্রথমার্ধে আবারো এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট শুরু হওয়ার প্রচেষ্টা দেখা গেছে এবং মূল্য ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন অতিক্রম করতে ব্যর্থ হয়। সুতরাং, নিম্নমুখী প্রবণতা এখনো কার্যকর রয়েছে, যদিও এটি সম্পূর্ণরূপে অযৌক্তিক।
আসলে এক সপ্তাহ আগেই ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। তখনও মার্কিন ডলারের পুনরায় দরপতন হওয়ার জন্য যথেষ্ট কারণ ছিল। গত সপ্তাহে সেই কারণগুলোর প্রভাব আরও বেড়েছে, বিশেষত ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক চীনের বিরুদ্ধে নতুন করে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করার পর—যা বছরের শুরুতে ডলারের দরপতনের জন্য একটি মূল কারণ ছিল।
এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবস্থানও ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকির তুলনায় পেছনে হটে গেছে। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রম আংশিকভাবে বন্ধ রয়েছে এবং ফেডারেল রিজার্ভ ভবিষ্যতেও সুদের হার কমাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে, যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা ব্যাংক অব ইংল্যান্ড-এর অবস্থানের ঠিক বিপরীত।
সে কারণে, বর্তমানে ডলারের আরও দর বৃদ্ধির জন্য কোনো যৌক্তিকতা নেই।
শুক্রবার ইউরোপীয় সেশনের সময় ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে একটি শক্তিশালী বাই সিগন্যাল গঠিত হয়। এই পেয়ারের মূল্য যথাযথভাবে 1.3259 লেভেল থেকে বাউন্স করে এবং এরপর ৮০–৯০ পিপস বৃদ্ধি পেয়ে 1.3329–1.3331 জোনের ওপরে কনসোলিডেশন করে।
শুক্রবার সন্ধ্যার মধ্যে নতুন ট্রেডাররা তাদের ট্রেড মুনাফার সাথে কোজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। আজ 1.3329–1.3331 জোন থেকে বাউন্স হলে আবারও লং পজিশনে এন্ট্রির একটি সুযোগ পাওয়া যেতে পারে।
ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা গঠিত হচ্ছে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদি ডলারের মূল্য বৃদ্ধির জন্য কোনো শক্তিশালী কারণ নেই। মধ্যমেয়াদে আমরা এখনো এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। তবে বর্তমানে মার্কেটে খুব অদ্ভুত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পাউন্ডের দরপতন হচ্ছে, কিন্তু এর পেছনে কোনো স্পষ্ট কারণ নেই। টেকনিক্যাল কৌশলগুলো অনেকটাই লোয়ার টাইমফ্রেমে প্রযোজ্য থাকলেও, সকল টাইমফ্রেমেই বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে অযৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে।
সোমবার, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ শুক্রবার এই পেয়ারের মূল্য 1.3329–1.3331 জোনটি ব্রেক করেছিল। এই এরিয়া থেকে বাউন্স হলে লং পজিশনের জন্য একটি সুযোগ সৃষ্টি হবে, যেখানে মূল্যের 1.3413–1.3421-এর দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে। তবে এই পেয়ারের মূল্য এই জোনের ওপরে অবস্থান ধরে রাখতে ব্যর্থ হলে শর্ট পজিশন গ্রহণযোগ্য হতে পারে, যেখানে মূল্যের 1.3259 লেভেলের দিকে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা যেতে পারে।
৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিচের লেভেলগুলো পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে: 1.3102–1.3107, 1.3203–1.3211, 1.3259, 1.3329–1.3331, 1.3413–1.3421, 1.3466–1.3475, 1.3529–1.3543, 1.3574–1.3590, 1.3643–1.3652, 1.3682, 1.3763।
সোমবার যুক্তরাজ্য বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না বা কোনো ইভেন্টও নির্ধারিত নেই, তাই আজ মার্কেটে সীমিত ভোলাটিলিটি দেখা যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট ও প্রতিবেদন: এই তথ্যগুলো অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে পাওয়া যায় এবং মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশের সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন বা মার্কেট থেকে বেরিয়ে আসুন, যাতে হঠাৎ করে মূল্যের রিভার্সাল বা বিপরীতমুখী হওয়ার প্রবণতা এড়ানো যায়।
ফরেক্স ট্রেডিংয়ে নতুন ট্রেডারদের মনে রাখতে হবে প্রতিটি ট্রেড লাভজনক হবে না। দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ে সফলতা অর্জনের জন্য একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ এবং সঠিক মানি ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।