Scheduled Maintenance
Scheduled maintenance will be performed on the server in the near future.
We apologize in advance if the site becomes temporarily unavailable.
Napětí mezi dvěma největšími světovými ekonomikami dosáhlo nového maxima. Čína v úterý důrazně varovala, že je připravena „bojovat až do konce“, pokud Spojené státy pod vedením prezidenta Donalda Trumpa přistoupí ke zvýšení cel na čínské zboží o dalších 50 %. Tato výzva přišla jen několik dní předtím, než má vstoupit v platnost další vlna recipročních cel a jen týden po tzv. „dni osvobození“, kdy Trump oznámil plošná cla ve výši 10 %.
Podle čínského ministerstva obchodu bude Peking odpovídat tvrdě a cíleně. „Pokud budou USA trvat na svém, Čína bude bojovat až do konce,“ uvedl mluvčí ministerstva s tím, že země je připravena ochránit svá práva a zájmy proti jednostranným americkým krokům.
Trump v pondělí prohlásil, že zavede dodatečné clo ve výši 50 %, pokud Čína nezruší svá odvetná 34% cla, která zavedla minulý týden. Pokud by Washington opravdu přistoupil k tomuto kroku, celková americká cla na čínské zboží by podle některých odhadů mohla přesáhnout 120 %, což by představovalo dosud největší narušení obchodních vztahů mezi těmito mocnostmi.
Situace vyvolala neklid na finančních trzích, i když některé světové burzy v úterý zaznamenaly mírné oživení. Evropský index Stoxx Europe 600 [^STOXX] vzrostl o 1,4 %, FTSE 100 [^FTSE] přidal 1,3 % a čínský CSI 300 [000300.SS] posílil o 1,7 %. Na Wall Street se futures na index S&P 500 zvedly o 1,3 %, což ukazuje na opatrný optimismus investorů v očekávání dalšího vývoje.
Zatímco jednání s Čínou se dále komplikují, Spojené státy zároveň oznámily, že zahájí obchodní rozhovory s Japonskem, které označily za „prioritu číslo jedna“. Japonské akcie na to reagovaly silným růstem, přičemž index Topix si připsal 6,3 %.
Trump naznačil, že vedle cel mohou být součástí jednání i další ekonomické nástroje. „Mohou existovat trvalá cla a mohou také probíhat jednání, protože jsou věci, které potřebujeme nad rámec cel,“ uvedl prezident na tiskové konferenci po boku izraelského premiéra.
V reakci na americké kroky čínská centrální banka zasáhla na měnovém trhu. Nastavila oficiální kurz renminbi na 7,20 RMB za dolar – nejnižší hodnotu od září 2023 – což podle analytiků značí ochotu Pekingu využít měnovou politiku jako nástroj proti celnímu tlaku. Offshore renminbi se následně propadlo pod hranici 7,35 RMB/USD, což je nejslabší úroveň od února.
Podle Lynna Songa, hlavního ekonoma ING pro Čínu, se situace proměnila v test odolnosti: „V tuto chvíli to vypadá spíše jako hra na to, kdo první pocítí bolest.“ Dodal, že Peking se zatím jeví jako rozhodnutý neustoupit americkému tlaku, přičemž jeho reakce může být dlouhodobě bolestivější pro obě strany.
Tento postoj potvrdili i čínští experti. Gao Jian, analytik z univerzity Tsinghua, zdůraznil, že „neexistuje možnost, že by se Peking podvolil Trumpovu zastrašování“. Podobně i Shi Yinhong, vládní poradce a profesor na univerzitě Renmin, uvedl, že čínský přístup bude tvrdý a nekompromisní, bez ohledu na ekonomické tlaky.
Peking mezitím podniká i konkrétní kroky k stabilizaci domácích trhů – finanční regulátoři a státní fondy přislíbili, že podpoří akciový trh, a několik společností oznámilo zpětný odkup akcií, aby posílily důvěru investorů.
Podle expertů je jasné, že svět vstupuje do nového období globálního obchodního napětí. Shi Yinhong předpovídá, že „nové obchodní paradigma bude pro Čínu extrémně nevýhodné“, nicméně Peking se zdá být připraven nést náklady tvrdého postoje. Jak dodal: „Čína je v tuto chvíli jediná země, která reaguje na Trumpovu obchodní politiku tvrdě a bez kompromisů.“
Přesto zůstává otevřenou otázkou, jak dlouho mohou obě strany udržet tento kurz bez výraznějších ekonomických dopadů, zejména na domácí spotřebitele a průmysl.
Rok 2025 se tak začíná formovat jako kritický bod pro budoucnost globálního obchodu, v němž střet USA a Číny může předefinovat pravidla na desetiletí dopředu.
ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস
যখন MACD সূচকটি জিরো লাইনের বেশ ওপরে উঠে যায় তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1726-এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণে আমি ইউরো কিনিনি।
ইউরোজোন থেকে কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় EUR/USD পেয়ারের মূল্য একটি সংকীর্ণ রেঞ্জেই সীমাবদ্ধ ছিল। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা অপেক্ষার মনোভাব গ্রহণ করে ঝুঁকি নেওয়া থেকে বিরত ছিলেন। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, EUR/USD পেয়ারের মূল্য এখনও একটি চ্যানেলের মধ্যে কনসোলিডেট করছে, এবং কেবলমাত্র এই রেঞ্জের উপরের সীমা ব্রেক করলে দর বৃদ্ধি পেতে শুরু করতে পারে। বিপরীতে, এই রেঞ্জের নিচের সীমা ব্রেক করলে নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় ফিরে আসবে। তবে, এগুলোর সবই নির্ভর করবে দিনের বাকি অংশে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের ওপর।
তবে যেহেতু ক্যালেন্ডারে কেবলমাত্র মার্কিন হোলসেল ইনভেন্টরি সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের মিনিট বা কার্যবিবরণী অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, তাই EUR/USD পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী মুভমেন্টের সম্ভাবনা খুব কম। স্পষ্টতই দৃষ্টি থাকবে ফেডের কার্যবিবরণীর দিকে, যা থেকে ট্রেডাররা মার্কিন নিয়ন্ত্রণ সংস্থার ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ সম্পর্কে ইঙ্গিত খুঁজবে। তবে, যদি এই কার্যবিবরণীতে আশানুরূপ ডোভিশ বা হকিশ অবস্থানের ইঙ্গিত পাওয়া যায় তবুও ট্রেডাররা অনেকটাই শান্তভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। বিনিয়োগকারীরা ইতোমধ্যেই ফেডের সতর্ক অবস্থানের সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন এবং আরও গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণের আগে বড় মুভমেন্ট এড়িয়ে চলার প্রবণতা রাখছেন।
দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকেই মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল
পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1764-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1726-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1764-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের পুলব্যাকের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ ইউরোর শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময় 1.1698-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1726 এবং 1.1764-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল
পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1698-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1654-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ এই পেয়ারের উপর চাপ বজায় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1726-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1698 এবং 1.1654-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Scheduled maintenance will be performed on the server in the near future.
We apologize in advance if the site becomes temporarily unavailable.
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন 
