
Scheduled Maintenance
Scheduled maintenance will be performed on the server in the near future.
We apologize in advance if the site becomes temporarily unavailable.
তথ্য অনুযায়ী, মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভোক্তা ঋণের পরিমাণ গত তিন মাসের মধ্যে সবচেয়ে ধীর গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে, কারণ ক্রেডিট কার্ড এবং অন্যান্য ঋণের বকেয়া পরিমাণ কমেছে।
মঙ্গলবার ফেডারেল রিজার্ভ প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মে মাসে মোট বকেয়া ভোক্তা ঋণ 5.1 বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা এপ্রিলে সংশোধিত পরিসংখ্যান 16.9 বিলিয়ন ডলারের তুলনায় অনেক কম। অর্থনীতিবিদদের গড় পূর্বাভাস অনুযায়ী এটি 10.5 বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পাওয়ার কথা ছিল।
ক্রেডিট কার্ড এবং অন্যান্য ঋণের বকেয়া পরিমাণ 3.5 বিলিয়ন ডলার কমেছে, যা গত নভেম্বরের পর প্রথমবারের মতো এই সূচকের পতন নির্দেশ করছে। অপরদিকে, গাড়ি ক্রয় ও শিক্ষা খাতের ঋণ অন্তর্ভুক্ত করে এমন ঋণের পরিমাণ 8.6 বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আগের মাসের তুলনায় সামান্য কম।
ঋণ গ্রহণে এই মন্থরতা মে মাসে পারিবারিক ব্যয়ের হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অর্থনীতি ও শ্রমবাজার নিয়ে বাড়তে থাকা উদ্বেগ ভোক্তাদের তাদের আর্থিক কর্মকাণ্ডে আরও সতর্ক হতে এবং ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা প্রকাশ করতে বাধ্য করছে। আর্থিক সতর্কতার প্রতি এই প্রবণতা অর্থনীতিতে বিরাজমান সামগ্রিক অনিশ্চয়তার প্রতিফলন ঘটায়। মুদ্রাস্ফীতি, সুদের হার এবং ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ঘিরে তৈরি হওয়া উদ্বেগ ভোক্তাদেরকে আর্থিক অগ্রাধিকারের পুনর্মূল্যায়ন করতে বাধ্য করছে। এই প্রেক্ষাপটে মানুষ বড় ধরনের ক্রয়ের সিদ্ধান্ত মুলতবি রেখেছে এবং ঋণের বোঝা কমিয়ে তাদের আর্থিক ভিত্তি মজবুত করার দিকেই বেশি ঝুঁকবে—এটা স্বাভাবিক।
তবে ভোক্তা ব্যয় হ্রাস পেলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। কারণ ভোক্তা ব্যয়ই অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি, এবং এর পরিমাণ কমে গেলে সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ধীর হতে পারে এবং অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
সম্প্রতি ফেডারেল রিজার্ভের নীতিনির্ধারকরা জানিয়েছেন, মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রায় না নামা পর্যন্ত তারা বর্তমান সুদের হারই ধরে রাখবেন, যা উচ্চ পরিমাণের ক্রেডিট কার্ড ঋণ বহনকারী মার্কিন নাগরিকদের জন্য আরেকটি চ্যালেঞ্জ। ফেডের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মে মাসে সুদ আরোপিত ক্রেডিট কার্ডে গড় সুদের হার ছিল 22.25%—যা 1995 সালের পর সর্বোচ্চ স্তরের কাছাকাছি।
EUR/USD পেয়ারের বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1740 লেভেলে পুনরুদ্ধারের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। কেবল তখনই 1.1790-এর লেভেলের টেস্টের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা সম্ভব হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1825 পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে, যদিও মার্কেটের বড় ট্রেডারদের সহায়তা ছাড়া তা অর্জন করা কঠিন হতে পারে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1866-এর লেভেল। যদি এই পেয়ারের মূল্য কমে যায়, তবে আমি মূল্য 1.1690 লেভেলে থাকা অবস্থায় শক্তিশালী ক্রয়ের চাহিদার আশা করছি। যদি সেখানে কোনো প্রতিক্রিয়া না দেখা যায়, তাহলে 1.1650 পর্যন্ত দরপতনের জন্য অপেক্ষা করাই উত্তম, অথবা 1.1620 থেকে লং পজিশন বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে।
GBP/USD য়ারের বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, পাউন্ডের ক্রেতাদের প্রথমেই এই পেয়ারের মূল্যের 1.3605 -এর নিকটতম রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করিয়ে উপরের দিকে নিয়ে যেতে হবে। কেবলমাত্র সেক্ষেত্রে এই পেয়ারের মূল্য 1.3640 এর দিকে এগোতে পারে, যার ওপরে আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা কম। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3680-এর লেভেল। যদি এই পেয়ারের দরপতন হয়, তবে বিক্রেতারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3560-এর লেভেলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে। এতে সফল হলে মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে নিম্নমুখী হলে সেটি ক্রেতাদের বুলিশ পজিশন বড় ধাক্কা দেবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য1.3530 এর সর্বনিম্ন লেভেল পর্যন্ত নেমে যেতে পারে, এমনকি 1.3490-এর লক্ষ্যমাত্রায়ও পৌঁছাতে পারে।
Scheduled maintenance will be performed on the server in the near future.
We apologize in advance if the site becomes temporarily unavailable.