Akcie společnosti Euronet Worldwide (NASDAQ: NASDAQ:EEFT) vzrostly o 14 % po oznámení výsledků za čtvrté čtvrtletí, které překonaly očekávání analytiků. Společnost vykázala upravený zisk na akcii ve výši 2,08 USD, což je nepatrně více než předpokládaných 2,05 USD, a údaje o tržbách dosáhly 1,05 miliardy USD oproti konsensuálnímu odhadu 1,04 miliardy USD.
Růst akcií společnosti Euronet Worldwide vychází ze solidních finančních výsledků ve čtvrtém čtvrtletí ve srovnání se stejným obdobím loňského roku. Společnost zaznamenala 9% nárůst tržeb z 957,7 milionu USD a výrazný nárůst provozního zisku o 26 % z 97,4 milionu USD. Upravený zisk na akcii rovněž zaznamenal 10% nárůst oproti loňským 1,88 USD.
Předseda představenstva a generální ředitel společnosti Euronet Michael J. Brown vyjádřil spokojenost s výsledky společnosti a vyzdvihl 15% nárůst upraveného zisku na akcii za celý rok, který přičítá dobrým výsledkům ve všech třech segmentech společnosti Euronet. Brown zdůraznil, že k nárůstu upraveného zisku na akcii přispěl 16% nárůst provozních příjmů díky růstu tržeb, rozsahu a řízení nákladů.
বৃহস্পতিবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, এবং যেগুলো প্রকাশিত হবে সেগুলোর কোনোটাই গুরুত্বপূর্ণ নয়। আজ নতুন ট্রেডারদের জন্য প্রধান আগ্রহের বিষয় হলো জার্মানি, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ডিসেম্বর মাসের ম্যানুফ্যাকচারিং PMI প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনগুলোর দ্বিতীয় অনুমান হিসেবে প্রকাশিত হবে, যা সাধারণত প্রথম অনুমানের তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়। অবশ্যই, যদি প্রকৃত মানগুলো পূর্বাভাস বা প্রথম অনুমান থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে ভিন্ন হয়, তবে মার্কেটের ট্রেডাররা প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তবে, এমন বিচ্যুতির সম্ভাবনা কম। আমরা মনে করি যে আজ উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য নিজ নিজ হরাইজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে থাকবে।
বৃহস্পতিবার কোন উল্লেখযোগ্য ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না। তবে, বর্তমানে ট্রেডারদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে নতুন কোনো বক্তব্য বা মন্তব্যের প্রয়োজন নেই। সম্প্রতি, তিনটি প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকই অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা মার্কেটের ট্রেডারদের অর্থনীতি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ সম্পর্কে ব্যাপক তথ্য প্রদান করেছে। আমাদের মতামত অনুযায়ী, এই বৈঠকগুলো ট্রেডারদের কাছে একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে মার্কিন ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় থাকবে।
এই মুহূর্তে, মার্কেটে নববর্ষের ছুটির মেজাজ বিরাজ করছে, তাই আমরা আশা করি যে মৌলিক প্রেক্ষাপট পুনরায় উদ্ভূত হবে এবং আগামী বছর থেকে আবার মার্কেটেকে প্রভাবিত করতে শুরু করবে।
সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে, ট্রেডারদের প্রধানত টেকনিক্যাল সিগন্যালের উপর নির্ভর করতে হবে যদি তারা মার্কেটে ট্রেড করতে চায়, যা অন্তত দুই সপ্তাহ ধরে একটি দীর্ঘস্থায়ী ফ্ল্যাট মুভমেন্টের মধ্যে রয়েছে। আজকের দিনে উভয় পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা খুব কম থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যেরই সম্ভবত সাইডওয়েজ মুভমেন্ট বজায় থাকবে। যেহেতু ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য নিজ নিজ হরাইজন্টাল চ্যানেলের নিম্ন সীমায় পৌঁছেছে, তাই আজ উভয় পেয়ারের মূল্যের সামান্য পুনরুদ্ধারের আশা করা যেতে পারে।
1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে।
2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত।
3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত।
4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে।
5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়।
6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত।
7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন।
লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে।
MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে।
নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। সুস্পষ্ট কৌশল ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।