Investování do akcií společností působících v oblasti umělé inteligence se v posledních letech stalo klíčovým tématem pro mnoho investorů.
Vývoj v této oblasti je dynamický a přináší mimořádné příležitosti – zároveň však naráží na řadu vnějších překážek, mezi nimiž hrají významnou roli i celní opatření. Přesto existují firmy, které mají natolik silné základy, že jejich dlouhodobý potenciál zůstává neotřesený i v turbulentním prostředí.
Dvě z nich – Meta Platforms a Nvidia – se podle aktuálních údajů jeví jako atraktivní investice, a to bez ohledu na vývoj obchodní politiky USA.
Společnost Meta Platforms (META) generuje většinu svých příjmů prostřednictvím reklamy na svých sociálních sítích, jako jsou Facebook a Instagram. Tato stabilní základna umožňuje firmě vytvářet silné peněžní toky, které následně reinvestuje do rozvoje umělé inteligence. Aktuálně pochází z reklamy až 98 % jejích příjmů, což dokládá sílu jejího hlavního podnikání.
Meta však neusíná na vavřínech. V posledních letech výrazně zvyšuje investice do AI technologií, ať už jde o inovace v reklamních nástrojích, nebo vývoj nových produktů, jako jsou brýle s umělou inteligencí, které by se v budoucnu mohly stát klíčovým prvkem její strategie. Ačkoli by cla mohla krátkodobě negativně ovlivnit příjmy firmy v důsledku celkové ekonomické nejistoty, očekává se, že v horizontu tří až pěti let se základní byznys Meta udrží v solidní kondici.
Cena akcií Meta se nyní pohybuje v nižší části svého ročního rozpětí. I když nejvýhodnější chvíle pro nákup mohla být před několika týdny, kdy trh dosáhl svého dna, aktuální ocenění zůstává relativně příznivé. Meta se tak jeví jako stabilní dlouhodobá sázka s potenciálem zhodnocení, a to i v případě, že geopolitická situace zůstane napjatá.
Společnost Nvidia (NVDA), jeden z lídrů v oblasti grafických procesorů (GPU), je často spojována s výrobou čipů v Asii. V poslední době však oznámila zásadní krok: její nová generace čipů Blackwell bude od roku 2026 vyráběna výhradně v USA. Konkrétně půjde o spolupráci s TSMC (TSM) v Arizoně a finální montáž zajistí partneři jako Foxconn a Wistron v Texasu. Díky této lokalizaci výroby se nová GPU vyhnou dovozním clům, což výrazně zvyšuje jejich strategickou hodnotu v očích investorů.
Zájem o AI čipy od Nvidie zůstává vysoký – zejména ze strany hyperscalerů, tedy velkých provozovatelů datových center. Tato poptávka je dále podporována tím, že dříve zakoupené čipy se začínají opotřebovávat a bude nutné je nahrazovat. Očekává se také razantní růst kapitálových výdajů v datových centrech – z odhadovaných 400 miliard dolarů v roce 2024 až na 1 bilion dolarů do roku 2028. To vytváří mimořádně silný fundament pro pokračující expanzi Nvidie.
Navzdory nedávnému zotavení z předchozího poklesu se akcie společnosti Nvidia stále obchodují pod maximy z roku 2024, což dává investorům příležitost k nákupu. Ačkoli ocenění podle forwardového poměru P/E dosahuje hodnoty 31, což není levné, očekávaný růst a pozice firmy na trhu ospravedlňují současné ocenění z dlouhodobého hlediska.
V obou případech – jak u Meta Platforms, tak u Nvidie – hrají rozhodující roli dlouhodobé trendy a strukturální síla podnikání. Přestože obchodní bariéry, jako jsou cla, mohou přinést krátkodobé turbulence, klíčové parametry obou firem – od vysokých hrubých marží po investice do budoucnosti – zůstávají velmi silné.
Meta se opírá o stabilní reklamní byznys a přetváří své služby skrze AI. Nvidia zase zajišťuje svou nezávislost a odolnost lokalizací výroby a těží z nebývalého růstu poptávky po výpočetním výkonu v AI. Obě firmy se tak profilují jako strategicky umístěné hráčky, které mají potenciál obstát i v případě pokračující obchodní nejistoty.
Pro dlouhodobé investory, kteří hledají kvalitní akcie s růstovým potenciálem, se tyto dvě společnosti jeví jako vhodná volba. Ať už budou cla dále zpřísňována, nebo naopak uvolněna, jejich byznys modely mají dostatečnou odolnost, aby změny ustály – a zároveň prostor k růstu, jakmile se prostředí stabilizuje.
যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.5595 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা মার্কিন ডলার বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য প্রায় ১৫ পিপস কমে যায়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে RCM/TIPP থেকে প্রকাশিত অর্থনৈতিক আশাবাদ সূচকের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির ইতিবাচক খবরের প্রভাবে নতুন করে মার্কিন ডলারের দর জাপানি ইয়েনের বিপরীতে বৃদ্ধি। তবে, এর ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ব্যাপক কোনো বুলিশ প্রবণতা তৈরি হয়নি।
আজ জাপানে পরিষেবা খাতের PMI সূচক প্রকাশিত হয়েছে, যেটির মান 53.2 পয়েন্টে পৌঁছেছে—যা অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসকে ছাড়িয়ে গেছে এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে ইয়েনের কিছুটা দর বৃদ্ধি ঘটিয়েছে। কম্পোজিট PMI সূচকের ফলাফলও অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল। জাপানের পরিষেবা খাতে PMI সূচকের এই বৃদ্ধি গৃহস্থালি চাহিদা ও পরিষেবা প্রদানকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আস্থা পুনরুদ্ধার হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়ে ফলাফল ইতিবাচক আসায় এটি অধিক শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় এবং স্বাভাবিকভাবেই দেশটির জাতীয় মুদ্রাকে শক্তিশালী করেছে।
এই ফলাফলের কারণে জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভবিষ্যতে স্বল্প সুদের হারের অবস্থান থেকে সরে এসে নীতিমালা কঠোর করতে পারে—বিনিয়োগকারীরা এটিকে এমন পরিস্থিতিরই প্রাথমিক সংকেত হিসেবে দেখছেন, যা ইয়েনের চাহিদাকে আরও বাড়িয়েছে। সামগ্রিকভাবে, প্রকাশিত PMI সূচকের ফলাফল জাপানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে ইতিবাচক সংকেত প্রদান করে এবং ভবিষ্যতে আরও প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা নির্দেশ করে। তবে, এই প্রবৃদ্ধি কতটা টেকসই হবে তা নির্ভর করছে একাধিক বিষয়ের ওপর—যেমন: ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক গতিশীলতা এবং ব্যাংক অব জাপানের বর্তমান নীতিমালার ধারাবাহিকতা।
দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা ১ এবং ২–এর বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 156.06-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 155.75-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছালে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এই পেয়ারের মূল্য প্রায় 156.06-এর লেভেলে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করব এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করব (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি)। USD/JPY পেয়ারের কারেকশন এবং উল্লেখযোগ্য দরপতনের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 155.58-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 155.75 এবং 156.06-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য শুধুমাত্র 155.58-এর (চার্টে হালকা লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 155.27-এর লেভেল (গাঢ় লাল লাইন), যেখানে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি, সেই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস রিবাউন্ডের আশা করছি। যতটা সম্ভব উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময় 155.75-এর লেভেলে পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি USD/JPY পেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 155.58 এবং 155.27-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন 
